কখনো তুমি পূজারিণী,
নৈবেদ্যর থালা হাতের বাকে,
কখনো তুমি কাঞ্চনকন্যা অপ্সরা,
ঝিনিকিঝিনি নূপুর ডাকে।
কখনো তুমি খুন্তি হাতে,
পোলাও মাংসর কড়াই নাড়াও,
কখনো তুমি আদর করে,
পাশে বসে পাখা বাড়াও।
কখনো তুমি রণরঙ্গিণী,
অন্যায়ের প্রতিবাদে বাঘিনী
কখনো বা তুমি কুহু কন্ঠে,
মধুমালতীর মধু দিলে ঢালি।
তুমি বন্ধু তুমি সহোদরা,
তুমি সখী তুমি ভার্যা,
তুমিই মাতা,
দেবী শতরুপা।
তোমার অন্যতম পরিচয় তুমি যে নারী,
তোমা দিয়ে জীবন শুরু,
তোমার অন্তিমে,
সবশেষ প্রাণী ।